9th Convocation

I am pleased to know that the 9th Convocation of Daffodil International University (DIU) is going to take place on January 09, 2022. On this occasion, I convey my best wishes to the graduating students, their parents, faculty members, and the university authorities for the journey which they have completed, hand in hand, in order to make this day successful.

Education is mandatory to meet the challenges of the 21st century. The government of Bangladesh has initiated development programs and strategies to enhance the quality of higher education so that it can cope with the continuous demand for national and global competitiveness. But the global crisis that emerged out of the Covid-19 Pandemic has posed many challenges in the way to our continued progress in the education sector. The government is promoting digital learning (e-learning) using virtual platforms to face the challenges posed by the pandemic. Now we are able to utilize the pandemic experience in advancing the use of technology in education. I hope all the universities, both public and private, will undertake
appropriate initiatives to ensure undisrupted and quality education in the current pandemic situation.

The convocation is an invaluable moment for the graduates, commemorating the arduous journey of their studies. As a result, the graduates step into a new world to tackle challenges with honesty and patriotism. Apart from that, this occasion is also a proud landmark for the university as it celebrates the achievements of the graduates, and assists the institutions to assess and review its overall achievements. I wish that the graduates would utilize their knowledge and skills with devotion, dedication, and diligence. I also wish the
graduating students of DIU with a bright and prosperous future.


I wish the 9th convocation of Daffodil International University a grand success.

Joi Bangla!
Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever.

I am happy to know that the 9th Convocation of Daffodil International University is being held. On this joyous occasion, I extend my heartiest greetings and best wishes to all the graduating students, their parents, current and ex-students, faculty members, officials, and staff of the university.

In the light of the philosophy of education of the Greatest Bangalee of all times, The Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the Awami League Government has brought outstanding changes to the education sector by attaching top priority to this sector in the last 13 years. Our government has relentlessly been working to produce knowledge and tech-savvy human resources by ensuring quality and time-worthy education in the country through nurturing the next generation in the spirit of our War of liberation, moral values, and national heritage. We have taken some significant steps towards expanding access to higher education and enhancing its quality alongside primary, higher secondary, and tertiary education in the country. The number of private universities has increased significantly in the country. Our government has tirelessly been working to ensure higher education facilities to the doorsteps of the people. The scope of education has expanded through the introduction of digital systems in education as a part of our implementation of “DigitalBangladesh” programs, the development of infrastructure, and the establishment of new educational institutions.

Ibelievethateconomicdevelopmentofthecountrydependsoneducationandhumanresourcedevelopment. To this end, the academic innovation fund has been allocated to encourage creativity and promote research at higher education institutions in the country. Bangladesh Research and EducationNetwork (BdREN) has been established to increase the technical skills of the universities and connect foreign universities and research institutes with the local universities. As a result, many students and teachers have got the opportunity to get connected with the international academic communities and information hubs. ‘Private University Act-2010’ has helped develop the quality of education of the private universities.‘Bangladesh Accreditation Council Act-2017’ has been passed to ensure standards of quality in higher education both at the public and private universities in the country.

I hope that Daffodil International University will play an important role to help implement our vision to have quality education at higher institutions, to enhance quality in teaching, learning, and research. I do believe that the students of the university from their respective positions will apply their acquired knowledge, talent, and creativity with patriotism, integrity, and dedication to build a hungry and poverty-free GoldenBangladesh as dreamt by The Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

I wish the 9th Convocation of Daffodil International University a grand success and a bright future for all the graduates.


Joy Bangla, Joy Bangabandhu
May Bangladesh Live Forever.

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নবম সমাবর্তন উপলক্ষে আমি সনদপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীবৃন্দ, শিক্ষকমন্ডলী, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং অভিভাবকবৃন্দসহ সকলকে উষ্ণ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। 

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিক্ষাকে সর্বাধিক ̧রুত্ব দিয়েছিলেন এবং তাঁর পথ ধরেই বঙ্গবন্ধু তনয়া, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার যে ইতিবাচক পরিবর্তন সাধন করেছেন, তা অনুকরণীয়।

‘শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ’-এ প্রত্যয়কে সামনে নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। আমরা চাই দেশের সকল পর্যায়ের শিক্ষাব্যবস্থাকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ ̈ালেঞ্জ মোকাবেলা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে রূপকল্প ২০৪১ ঘোষণা করেছেন তা বাস্তবায়ন করতে শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন আনা হচ্ছে। পরিবর্তনশীল বিশ্বের শ্রম বাজারের চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। সরকার জ্ঞানভিত্তিক শিক্ষার পরিবর্তে দক্ষতা ও প্রায়োগিক শিক্ষায় ̧রুত্বারোপ করছে। সে লক্ষ ̈ অর্জনে নতুন পাঠ্যক্রম প্রণয়নের কাজ চলমান রয়েছে। শিক্ষাব্যবস্থার সকল পর্যায়ে ̄^চ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধিতে চেষ্টা অব ̈াহত রয়েছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেত...ত্বে অসীম ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি  স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। আর তাঁরই  কন্যা  জননত্রেী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেত...ত্বে সে বাংলাদেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে অপ্রতিরোধ ̈ গতিতে। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননত্রেী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাস্তবায়নে ২০৪১ সালের উন্নত, সমৃদ্ধ, সুখী ও শান্তিময় বাংলাদেশের যে ̄ স্বপ্ন দেখিয়েছেন তার সফল বাস্তবায়নে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা সততা, আন্তরিকতা, নিষ্ঠা ও কর্মস্পৃহা নিয়ে কাজ করবে এ আমাদের প্রত ̈াশা।

পরিশেষে, সনদপ্রাপ্ত সকল শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নবম সমাবর্তনের সর্বাত্মক সাফল ̈ কামনা করছি।

জয়বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নবম সমাবর্তন উপলক্ষে ̈ আমি সকল ডিগ্রীপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীবৃন্দ, শিক্ষকমন্ডলী, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং অভিভাবকবৃন্দসহ সকলকে উষ্ণ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে শিক্ষার বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট প্রতিনিয়ত পাল্টে যাচ্ছে। প্রযুক্তি নির্ভর এই সময়ের সঙ্গে নিজেদের তাল মিলিয়ে চলতে শিক্ষা বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার তথা ত...তীয় পর্যায়ের শিক্ষার কোন বিকল্প নেই।  স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লব-এর লক্ষ ̈ ও উদ্দেশ ̈ ̧লোর মধে ̈ শিক্ষার সর্বাধিক ̧রুত্ব ছিলো। তাই তো তিনি যুদ্ধপরবর্তী সময়ে দেশে গণমুখী শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে সব ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। আর সেই ধারাবাহিকতায় শিক্ষাকে উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার হিসেবে ̧রুত্ব দিয়ে বর্তমান সরকার এই খাতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের এই চলমান যুগে উচ্চশিক্ষাকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমুখী করার লক্ষে ̈ সাম্প্রতিক কালে ধারাবাহিকভাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হচ্ছে। রূপকল্প ২০২১ এবং ২০৪১ ও ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন  বাস্তবায়নে দক্ষ গ্র ̈াজুয়েট তৈরিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় নানামুখী পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ডিজিটালাইজড করার লক্ষে ̈ সকল ধরনের প্রযুক্তিগত পরিকাঠামো উন্নয়নের পরিকল্পনা ইতোমধে ̈ গ্রহণ করা হয়েছে।

শিক্ষার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় , যেখান থেকে গবেষণা হয় এবং সেই গবেষণার উপর ভিত্তি করে আমাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তন ঘটে। গড়ে উঠে শিল্প এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষিত দক্ষ কারিগরেরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যায় আলোকিত ভবিষ ̈তের দিকে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির ফলে বাংলাদেশেও ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের সূচনা ঘটেছে; আর এই শিল্পকে আরো জোরদার এবং গতিশীল করার একমাত্র উপায় হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা ও উদ্ভাবনমূলক কার্যক্রম  বৃদ্ধির চর্চা করা। সেই সঙ্গে বিশেষায়িত পেশার চাহিদার উপর ভিত্তি করে নতুন বিভাগ খুলতে হবে অথবা কারিকুলামে নতুন কোর্সের সংযুক্তি করতে হবে। নতুবা বহু গ্রাজুয়েট এই অটোমেশনের যুগে কর্মহীন হয়ে থাকবে। এই কর্মযজ্ঞকে আরো গতিশীল করার লক্ষে ̈ সরকার ইতোমধে ̈ নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

প্রিয় ডিগ্রীপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীবৃন্দ, আপনারা শিক্ষিত তার পরিচয় এই সনদ; এটা ভাবলে ভুল হবে। দেশের প্রতি, জনগনের প্রতি এবং আপনার পরিবারের প্রতি আপনাদের দায়বদ্ধতা বরং আরো বেড়ে গেলো। শিক্ষাক্ষেত্র আর কর্মক্ষেত্র কখনই এক পরিবেশ নয়। কর্মক্ষেত্রে শিক্ষার পাশাপাশি একজন সৎ উদ্যমী মানুষ বড্ড প্রয়োজন। আমি ডিগ্রী সনদপ্রাপ্ত সকল শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নবম সমাবর্তনের সর্বাত্মক সাফল ̈ কামনা করছি।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবি হউক।